বেচে থাকা, স্বাস্থ্যরক্ষ এবং শরীরের বৃদ্ধি জন্য মানুষের খাদ্যের প্রয়োজন।খাদ্য দেহের পুষ্টিসাধন করে। সুন্দর স্বাস্থ্য, সুস্থ মন, কাজে উৎসাহ ও পরিশ্রম করার প্রবীণতা সুপুষ্টির লক্ষ। পরিশ্রম করার জন্য শক্তির দরকার। পুষ্টিকর খাদ্য মানুষের পরিশ্রম করার জন্য শক্তির যোগান দেয়। খাদ্যের ছয়টি পুষ্টি উপাদান দেহে এসব কাজ করে দেহের পুষ্টি সাধন করে
পুষ্টির গুরুত্ব
পুষ্টি একটি সুস্থ জীবনের মৌল্যবান অংশ, এটি শারীরিক ও মানসিক সুস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে, পুষ্টির অভাবে একজন ব্যক্তি পুষ্টিহীন হয়ে যাতে সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকে।
পুষ্টিহীনতার কারণ
১. খাদ্য অভাব
খাদ্যের অভাব হলে পুষ্টিহীনতা হয়ে যায়। অসতীত খাবার সম্পদ, খাদ্যশস্ত্র, ও অকারগুজার খাবারের পরিমাণ অনুভূত হতে পারে খুব কম।
২. অপর্যাপ্ত ধারণা
পুষ্টিতত্ত্বের অপর্যাপ্ত ধারণা হলে পুষ্টিহীনতা হতে পারে। বৃষ্টির কারণে কৃষি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এবং সঠিক ধারণা প্রদানে সময় লাগতে পারে।
৩. অর্থনৈতিক সমস্যা
অর্থনৈতিক সমস্যার ফলে অনেকেই খুব কমই খাদ্য খাচ্ছে এবং এতে পুষ্টি পূর্ণ করতে পারছে না।
পুষ্টিহীনতার প্রতিকার
১. সঠিক খাবার সূচি
পুষ্টিহীনতা ঠিক করতে খাদ্য সূচি মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি পুষ্টির উপাদান সমৃদ্ধ খাদ্যে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।
২. জৈব খাদ্যাদান
কৃষি ও জৈব খাদ্যাদানের মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানো উচিত। এটি কৃষকদের ক্ষেত্রে শেখার সহিত উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে হতে পারে।
৩. পুষ্টিকর প্রক্রিয়া
খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং রান্নার সময়ে পুষ্টির অংশগুলি সংরক্ষণ করতে সাহায্য করতে পারে।
৪. পুষ্টিবর্ধন প্রকল্প
পুষ্টিবর্ধন প্রকল্পে অংশ নেওয়া হতে পারে, যা পুষ্টিহীন সমুদায়গুলির জন্য বিভিন্ন কারণে খোলা হয়েছে।
৫. জনশিক্ষা
পুষ্টিহীনতা ও তার প্রতিরোধের জন্য জনশিক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মানবসম্পদ ও স্বাস্থ্য পরিষেবা সরবরাহে জনগণের সচেতনতা বাড়াতে এবং পুষ্টিহীনতা দূর করতে পারে।
পরিসমাপ্তি
পুষ্টিহীনতা আমাদের সমাজে একটি বড় সমস্যা। এটি অবশ্যই সমাধান করতে হবে এবং সমস্ত ব্যক্তিবর্গকে সুস্থ ও পুষ্টিপূর্ণ জীবন বিতরণ করতে হবে।