চামড়া ছড়ে যাওয়া, মাংসপেশিতে টান ও ফুলে যাওয়া

 দৈনন্দিন চলার পথে ও খেলাধুলা করার সময় আমরা যেকোনো সময় দুর্ঘটনা পড়েতে পারি। দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে জ্ঞান থাকলে কোন কোন সময় দুর্ঘটনা এড়িয়ে চলা সম্ভব। আর যদি দুর্ঘটনা ঘটে যায় তাহলে তৎক্ষণাৎ জরুরি প্রাথমিক চিকিৎসা ব্যবস্থা করে প্রয়োজন হলে ডাক্তারের কাছে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে। খেলাধুলা করার সময় আমরা বিভিন্ন দুর্ঘটনা পড়তে পারি। খবরের সম্পর্কিত সংবাদ


 দুর্ঘটনার এরানোর জন্য নিম্নলিখিত পন্থ গুলো মেনে চলা প্রয়োজন- 

  • খেলাধুলা ও ব্যায়াম করার পূর্বে শরীর ভালোভাবে গরম করে কেলায় উপযোগী করে নিতে হবে। 
  • প্রয়োজনের  অতিরিক্ত ব্যায়াম ও ক্যারাধনা করা উচিত নয়।
  • ব্যায়াম করার সময় নিজের উচ্চতা ওজন অনুযায়ী সঙ্গী বেছে নিতে হবে।
  • পিচ্ছিল, ভেজা, ও ঈদ পাটকেল যুক্ত মাঠে খেলা করা উচিত নয়। 
  • গাছ বা বৈদ্যুতিক তার এর কাছে খেলা করা উচিত নয়।
এগুলো মেনে চেলে দুর্ঘটনা অনেকটাই এরিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে।

চামড়া ছরে যাওয়া:


হাতুড়ি, পাথর বা কোন বোতা জিনিসের আঘাতে বা খেলার সময় বুটের আঘাতে চামড়া ঝরে যেতে পারে। চামড়া ছড়ে গেলে এ স্থানটি থেতলানো, রক্ত জমা ও কালশিটেযুক্ত হয়।

প্রথমিক প্রতিবিধান-

  • ছড়ে যাওয়া থেঁতলানো জায়গায় ঠান্ডা পানি বা বরফ লাগাতে হবে।
  • পরিষ্কার তোয়ালে বা কাপড় ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে আঘাতপ্রাপ্ত স্থানে বেঁধে রাখতে হবে। 
  • রক্ত বের হলে তা বন্ধ করার ব্যবস্থা করতে হবে। 
  • জীবানুমুক্ত তুলা দিয়ে জমাট রক্ত মুছে মলম লাগাতে হবে। 
  • প্রয়োজন হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। 
চামড়া ছরে যাওয়া, মাংপেশিতে  টান ও ফুলে যাওয়া





মাংশপেশিতে টান ধরা:

খেলাধুলা করার সময় বা ভারী কোনো জিনিস তোলার সময় মাংশপেশিতে টান লেগে মাংশপেশির আঁশ ছিড়ে ব্যথা অনুভব হয় ও চলতে গেলে খুব কষ্ট হয়। কোনো কোনো সময় আহত স্থনে ফুলে ওঠে এবং কাল শিরা পড়ে যায়। এ অবস্থানকে মালশপুল বা মাংশপেশিতে টান বলে। এরেুপ হলে আহত স্থানটিকে বিশ্রাম দিয়ে বরফ লাগাতে হবে। ২৪ ঘন্টা পর পানিতে বোরিক পাউডারের কম্প্যাক্ট প্রয়োগ করতে হবে। অ্যাথলেটিকস ও সাঁতার প্রতিযোগিতায় প্রতিযোগীদের মাংসপেশি টান ধরে বেশি। 

ফুলে যাওয়া 


ফুটবল খেলার সময় বুটের আঘাতে, ব্লক্সিং কালার সময় মুষ্টির আঘাতে বা পরে গিয়ে আঘাত লেগে শরীরে কোন স্থান ফুলে যেতে পারে। এর প্রথম কাজে হলো বরফ লাগানো। কিছুক্ষণ বরফ লাগালে পোলা আস্তে আস্তে কমে যাবে। এর উপরেও যদি ব্যাথা থাকে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

1. ত্বকের ফুসকুড়ি

2. পেশী টান এবং ফোলা

3. এলার্জি প্রতিক্রিয়া বা সংক্রমণ?

4. কিভাবে দুটি মধ্যে পার্থক্য

5. চিকিৎসার বিকল্প

6. কখন মেডিকেল এটেনশন নিতে হবে

7. প্রতিরোধ

ত্বক ফুসকুড়ি, পেশী টান এবং ফোলা
মানুষের শরীর একটি আশ্চর্যজনক জিনিস। এটি তাপমাত্রা, আর্দ্রতা এবং এমনকি উচ্চতার পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারে। কিন্তু কখনও কখনও, এমনকি মানুষের শরীর পরিবেশের পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারে না। যখন এটি ঘটে, তখন শরীর ত্বকে ফুসকুড়ি, পেশীতে টান এবং ফোলাভাব তৈরি করে প্রতিক্রিয়া জানায়।

বেশিরভাগ মানুষই তাদের জীবনের কোনো না কোনো সময়ে এই তিনটি উপসর্গের মধ্যে অন্তত একটি অনুভব করেছেন। ত্বকের ফুসকুড়ি অনেক কিছুর কারণে হতে পারে, যার মধ্যে কোনো জ্বালাপোড়া, অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া, এমনকি কোনো ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার প্রতিক্রিয়াও অন্তর্ভুক্ত। স্ট্রেস, ডিহাইড্রেশন বা ভারী ব্যাগ বহন করার মতো সহজ কিছুর কারণেও পেশীর টান হতে পারে। আঘাত, সংক্রমণ, এমনকি খুব বেশিক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার কারণেও ফোলা হতে পারে।

যদিও এই তিনটি উপসর্গ বিরক্তিকর হতে পারে, তারা সাধারণত গুরুতর নয়। যাইহোক, যদি তাদের সাথে অন্যান্য উপসর্গ যেমন জ্বর, শ্বাসকষ্ট বা বুকে ব্যথা থাকে, তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা গুরুত্বপূর্ণ।

1. ত্বকের ফুসকুড়ি

2. পেশী টান এবং ফোলা

3. এলার্জি প্রতিক্রিয়া বা সংক্রমণ?

4. কিভাবে দুটি মধ্যে পার্থক্য

5. চিকিৎসার বিকল্প

6. কখন মেডিকেল এটেনশন নিতে হবে

7. প্রতিরোধ
Post a Comment (0)
Previous Post Next Post